-
ময়মনসিংহে আ.লীগ নেত্রীর বিরুদ্ধে অপপ্রচারে সংবাদ সম্মেলন
-
ময়মনসিংহে প্রধানমন্ত্রীর ১০টি বিশেষ উদ্যোগ বিষয়ক কর্মশালা
-
ময়মনসিংহে দুদকের মামলায় কারাগারে ওসি গোলাম সারোয়ার
-
ত্রিশালে ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে করনীয় শীর্ষক সেমিনার সভা
নিজস্ব প্রতিেবদক:
ময়মনসিহের ঈশ্বরগজ্ঞে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে জলাশয়কে ‘কৃষি জমি’ দেখিয়ে লিজ গ্রহনের অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে সংশ্লিষ্ট মহলের ভেতরে-বাইরে মিশ্রপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।
লিজ গ্রহিতার নাম মোছা: হালিমা খাতুন। তিনি ময়মনসিংহ-৮ ঈশ্বরগঞ্জ সংসদীয় আসনের বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আলহাজ্ব শাহ নূরুল কবীর শাহীনের চাচা মরহুম শাহ নূরুল আমিন ফকিরের স্ত্রী।
সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস সূত্র জানায়, উপজেলার কাকনহাটি মৌজার ১ নং খাস খতিয়ানভুক্ত ৩৯৬ দাগে ২৪ শতাংশ জমি লিজ গ্রহনের জন্য ১৯৮৯ সালের ৬ নভেম্বর লিখিত আবেদন করেন মোছা: হালিমা খাতুন। ওই আবেদনে বন্দোবস্তকৃত জমিটিকে ‘কৃষি জমি’ হিসেবে উল্লেখ করে ২০১৯ সালের ২ডিসেম্বর উপজেলা সাবরেজিষ্ট্রার কার্যালয়ে রেজিষ্ট্রি দলিল করা হয়।
তবে সংশ্লিষ্ট ভূমি অফিস সূত্র জানান, কবুলিয়তে জমিটি ‘কৃষি জমি’ হিসেবে উল্লেখ করা হলেও প্রকৃত পক্ষে ১নং খাস খতিয়ানভূক্ত জমিটি বাংলাদেশ সেটেলমেন্ট রেকর্ডে ‘পাগার’ অর্থাৎ জলাশয় হিসেবে শ্রেনী বিন্যাশ রয়েছে।
উপজেলার ১নং ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা মো: আবুল বাসার জানান, কবুলিয়তের ২০ শর্তে উল্লেখ রয়েছে যে ‘কবুলিয়তে বর্ণিত কোন তথ্য অসত্য বলে প্রকাশ হলে জমিটি সরকারের বরাবরে বাজেয়াপ্ত বলে গণ্য হবে অর্থাৎ বন্দোবস্ত বাতিল হবে।
তবে সার্ভেয়ার কবীর হোসেন দাবি করেন, নতুন দাগে খারিজ করার সময় বিষয়টি সংশোধন করে নিলেই হবে। এটা কোন সমস্যা না।
এবিষয়ে ঈশ্বরগজ্ঞ উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাঈদা পারভীন বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
Leave a Reply